তিনি বলেন, ‘যানবাহন ও এর জ্বালানির মানের উন্নয়ন, মোটরগাড়ির যথাযথ রক্ষণাবেক্ষণ এবং পরিবহন কাঠামো ও এর সার্ভিসের উন্নয়নের ওপরও গুরুত্বারোপ করতে হবে।’
মঙ্গলবার জাতিসংঘ ও জাতিসংঘ পরিবেশসহ সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন আন্তর্জাতিক ও দেশীয় সংস্থার যৌথ উদ্যোগে ‘ক্লাইমেট একশন অ্যান্ড রেজিলেন্স ইন ট্রান্সপোর্ট’ শীর্ষক এক আন্তর্জাতিক কনফারেন্সে যুক্ত হয়ে এসব কথা বলেন মন্ত্রী।
পরিবেশমন্ত্রী বলেন, এশিয়া অঞ্চলে গৃহস্থালী যন্ত্রপাতি, ব্যক্তিগত গাড়ি ও মোটরসাইকেলে জীবাশ্ম জ্বালানির ব্যবহার বেড়েছে। ফলে গ্রিন হাউজ গ্যাসের নিঃসরণও আশঙ্কাজনক হারে বেড়েছে।
তিনি বলেন, বিশ্বের অধিকাংশ দেশই প্যারিস জলবায়ু চুক্তি স্বাক্ষর ও অনুমোদন করেছে। শিল্পবিপ্লব-পূর্ব সময়ের তুলনায় বর্তমানের তাপমাত্রা ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস কমিয়ে আনার চেষ্টা করা হচ্ছে। এ লক্ষ্যে বাংলাদেশ ‘ন্যাশনালি ডিটারমাইন্ড কন্ট্রিবিউশন’ পরিকল্পনা জমা দিয়েছে।
অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে ক্লিন এয়ার এশিয়ার উপ-নির্বাহী পরিচালক গ্লিন্ডা বাথান, স্টকহোম এনভাইরনমেন্টাল ইন্সটিটিউটের অ্যাফিলিয়েটেড গবেষক লাইলাই লি, ওয়ার্ল্ড রিসার্চ ইন্সটিটিউটের সিটিজ অ্যান্ড ট্রান্সপোর্ট বিভাগের ম্যানেজার চৈতন্য কানুরি, সিনো-কানাডিয়ান কোম্পানি লিমিটেডের প্রেসিডেন্ট রবার্ট আরলি, মঙ্গোলিয়ার পরিবহন অধিদপ্তরের মহাপরিচালক, বিশ্বব্যাংক ও জাইকার প্রতিনিধিসহ সংশ্লিষ্ট আন্তর্জাতিক বিশেষজ্ঞরা যুক্ত ছিলেন।